বাংলা সাধারন জ্ঞানঃ

★মানবদেহে মোট কশেরুকা – ৩৩ টি।

★মানবদেহে হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ সংখ্যা – ৪ টি.

★ভিটামিন এ এর অভাবে – রাতকানা রোগ হয়

★রক্ত সংবহন তন্ত্র আবিস্কার করেন – উইলিয়াম হার্ভে।

★রক্তের গ্রুপ আবিস্কার করেন – ল্যান্ড স্টীনার

★রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা – ‘AB’ গ্রুপ।

★রক্তের সার্বজনীন দাতা – ‘O’ গ্রুপ।

★রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে – রক্ত শুন্যতা সৃষ্টি হয়।

★ডায়াবেটিস রোগ হয় – ইনসুলিনের অভাবে।

★ডায়াবেটিস রোগির রক্তে বৃদ্ধি পায় – গ্লুকোজ।

★মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ও রক্ত বাঁধাকে বলে – স্ট্রোক

★নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয় – ধমণীর মধ্য দিয়ে

★সর্বাধিক স্নেহজাতীয় খাদ্য পাওয়া যায় – দুধে।

★ব্যকটেরিয় কর্তৃক সৃষ্ট রোগ – কলেরা, টায়ফয়েড, যক্ষা।

★এইডস একটি – ভাইরাস ঘটিত রোগ।আউটসাইড নলেজ

★শব্দ দুষনের ফলে সৃষ্টি হয় – উচ্চ রক্তচাপ।

★ব্যাকটেরিয়া কোষ বিভাজন ঘটায় – মাইটোসিস প্রক্রিয়ায়।

★মানুষের মস্তিস্কের ওজন – ১.৫০ কেজি।

★মানবদেহে প্রতিদিন জলের প্রয়োজন – ৪-৫ লিটার।

★প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’।

★DNA এর মূল মজ্জাকে সুবিন্যাস্ত করাকে বলে – জিন থেরাপি।

★DNA এর অর্থ ডি অক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড।

★জিনতত্ত্বের জনক – ভাইজম্যান।

★হিমোফিলিয়া একটি – বংশগত রোগ।

★হারের মধ্যে পানি থাকে – ৪০-৪৫%

★অন্ত্র দুই প্রকার – ১) ক্ষুদ্রান্ত ও ২) বৃহদান্ত।

★জীবিত কোষের মধ্যে তৈরী হয় – এনজাইম.

★এনজাইম কাজ করে মূলত – অনুঘটক হিসাবে।

★রক্ত এক প্রকার – যোজক কলা।

★রক্ত দুই প্রকার উপাদান দিয়ে গঠিত – ১) রক্ত রস ও ২) রক্ত কনিকা।আউটসাইড নলেজ

★পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে – ৭২ বার।

★রেচন অঙ্গগুলি হলো – ত্বক, ফুসফুস, যকৃত ও বৃক্ক।

★প্রধান রেচন অঙ্গ – বৃক্ক প্রায় ৭৫% নিষ্কাষন করে।

★বৃক্ক দেখতে অনেকটা – সীমের বীজের মতো

★পিটুইটারি গ্রন্থকে বলে – রাজ গ্রন্থি।

★পুংজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – টেস্টোসটেরন

★স্ত্রীজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – ইস্ট্রোজেন।

★কঙ্কালতন্ত্রের রোগ – রিকেটস, গেঁটে বাত।

★পরিপাক তন্ত্রের রোগ – আমাশয়, গ্যাস্টাইটিস।

★শ্বসন তন্ত্রের রোগ – নিউমোনিয়া, যক্ষা, ব্রঙ্কাইটিস।

★দীর্ঘজীবী প্রাণী – নীল তিমি (প্রায় ৫০০ বছর)

★সবচেয়ে বড় স্থলচর প্রাণী – আফ্রিকার হাতি

ক্লোনিং পদ্ধতিতে প্রথম জন্মগ্রহণকারী প্রাণীর নাম – ডলি।

★পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় – রেনিন।

★ঝিনুকের প্রদাহের ফল – মুক্তা।

★সবচেয়ে বড় জলচর প্রাণী – নীল তিমি।

★সবচেয়ে বড় সরীসৃপ – কুমির।

★সবচেয়ে দ্রুততম পশু – চিতাবাঘ (ঘন্টায় ৪৫ মাইল)

★সবচেয়ে দ্রুততম পাখি – সুইফ্ট (ঘন্টায় ২০০ মাইল)

★আরশোলার হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ১৩ টি।

★মানুষের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৪ টি।

★হাঙ্গরের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৩ টি।

★তেলাপোকার রক্তের রং – বর্ণহীন।

★সবচেয়ে লম্বা ও ভারী সাপ – আনাকোন্ডা।

★স্বাদু জলের সবচেয়ে ক্ষুদ্র মাছ – ডুয়ার্ফ পিগমী গোবী।

★সাপ শুনতে পায় – ত্বকের সাহায্যে।আউটসাইড নলেজ

★রাজ কাকড়ার অপর নাম – লিমুলাস।

★হৃদপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানোকে বলে – এনজিওপ্লাস্ট।

★মানবদেহে রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা খর্ব করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড।

★হৃদপিন্ডের সংকোচন ও প্রসারণকে যথাক্রমে বলে – সিস্টোল ও ডায়াস্টোল। আউটসাইড নলেজ

★ত্বক তিনটি স্তর দিয়ে গঠিত – ১)বহি:ত্বক, ২) ডার্মিস ও ৩ হাইপোডার্মিস।

★রক্ত সংবহন তন্ত্রের রোগ – রক্তচাপ, হার্ট এ্যাটাক, স্ট্রোক, বাতজ্বর, রক্ত শুন্যতা।আউটসাইড নলেজ

★মাছ জলে ভাসা নিয়ন্ত্রণ করে – দেহের ভেতরের বায়ু থলির বাতাস কমিয়ে বাড়িয়ে।

★সমুদ্রে তেল অপসারণের জন্য ব্যবহৃত হয় – সুপার বাগ বা মাইক্রোবিয়াল ইনক্যকট্যান্ট।

★কুকুর পাগল হয়ে থাকে – জলাতংক রোগ। হলে।

★আদি প্রাণী –এ্যামিবা

★মানুষের ক্রোমোজোম সংখ্যা – ২৩ জোড়া বা ৪৬ টি।
No comments